শুভায়ু দে
চার দেওয়ালের একটা ঘর,মাঝে একটা বিশ্রামঠেক।
যাদের ঘর নেই,আকাশ টাকে চৌকো হিসাবে ধরতে পারে।
চার কোণা স্কাই কালারের ভারচুয়াল দেওয়াল।
ফ্লোরে শূন্যতা নামক ফুটপাত অথবা জলপ্রদেশ।
নৌকার ছইয়ের দেওয়ালের মাঝে একটা মাঝি বসে।
তার পিঠেও রাত্রি নামে,স্পন্ডেলাইটিস এর ব্যাথায়।
নক্ষত্র সারারাত খালি পিঠে ট্যাটু বানায়।
জলের রাজার পিঠ।
চুল্লির মালিককেও মাঝি বলা যেতে পারে।
শ্মশানের শয়নকক্ষের কোনো বেওয়ারিশ লাশকে,
অগ্নিসংযোগে অন্য মহাদেশে পাঠিয়ে দেয়।
রাত হলেই শুতে হবে তার মানে নেই।
ওরা যখন ঘুমিয়ে পড়ে,সেটাই একেকটা রাত।
একেকটি খাটের পা ধরে পড়ে থাকে নাছোড়বান্দা রাত।